সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মার্কিন পতাকা নামিয়ে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে উড়লো ফিলিস্তিনি পতাকা! বিএনপি সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের বিষয়টি আদালতেই সুরাহার চেষ্টা করব, হাইকোর্টের নির্দেশনা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী গাজার ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করতে সৌদিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড চুয়াডাঙ্গায় দেশ থেকে আইনের শাসন উধাও হয়ে গেছে : মির্জা ফখরুল স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ১১৫৫ টাকা তীব্র তাপপ্রবাহ : স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে নির্দেশ হাইকোর্টের মঙ্গলবারও ঢাকাসহ ২৭ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যাঞ্চলে টর্নেডোর আঘাতে নিহত ৫
‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও রাশিয়ার ভূমিকা লজ্জাজনক’

‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও রাশিয়ার ভূমিকা লজ্জাজনক’

স্বদেশ সেডক্:

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পক্ষে চীন ও রাশিয়ার ভূমিকাকে লজ্জাজনক হিসেবে আখ্যায়িত করে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার বিষয়ক স্পেশাল রেপোর্টিয়ার ইয়াংহি লি বলেছেন, নিরাপত্তা পরিষদে ভেটো ক্ষমতাধর এই দুই দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের উচিত কক্সবাজারে এসে রোহিঙ্গাদের অবস্থা দেখে যাওয়া, প্রকৃত অবস্থা অনুধাবন করা। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতাসহ জাতিসঙ্ঘের সংস্কার প্রয়োজন বলে ইয়াংহি লি মন্তব্য করেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।

মিয়ানমারের মানবাধিকার বিষয়ক স্পেশাল রেপোর্টিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে আগামী মার্চে জাতিসঙ্ঘে প্রতিবেদন দেবেন ইয়াং হি লি। স্পেশাল রেপোর্টিয়ার হিসেবে বাংলাদেশে শেষ সফরে এসে গত কয়েকদিন তিনি কক্সবাজারে ছিলেন। এ সময় রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিও প্রতিনিধিদের সাথে তিনি মতবিনিময় করেন।

কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য রাখাইন এখনো নিরাপদ নয় বলে উল্লেখ করে ইয়াং হি লি বলেন, রাখাইনে আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। পরিস্থিতি অস্থিতিশীল। প্রবেশাধিকার সীমাবদ্ধ থাকায় সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে এমন মানুষদের কাছে ত্রাণ পৌঁছানো যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে মিয়ানমার কিছুই করছে না। সব কিছু আগের মতই চলছে। যুদ্ধাপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও গণহত্যা চলতে থাকায় মিয়ানমার নিয়ে উচ্চাশা পোষণের কোনো সুযোগ নেই।

রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা ও দমন-পীড়ন বন্ধ এবং গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের আলামত ধ্বংস না করার আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) সম্ভাব্য নিদের্শনা মিয়ানমার যথাযথভাবে অনুসরন করবে বলে ইয়াং হি লি আশা প্রকাশ করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877